সুজিত বসুর শ্রীভূমির পুজো মণ্ডপে চণ্ডী পাঠ নিয়ে যা করলেন সেটা বাঙালি সমাজ দেখলো এবং চুপ করে রইলো। ভুল ভাল মন্ত্র উচ্চারণ করলেন তারপর শ্রীকুমারকে নিয়ে ইয়ার্কি করলেন। চটি পরে উনি চন্ডী পাঠ করতে উঠেছিলেন। বাংলার ব্রাক্ষ্মন সমাজ আজ কোথায়?
টিভিতে পুরোটা লাইভ দেখানো হল, বাঙালি দেখলো আবার ঘুমিয়ে পড়লো।
অন্য কোন ধর্মের অনুষ্ঠানে গিয়ে তাঁদের ধর্ম গ্রন্থ নিয়ে মমতা পারতো এই স্তরে নামতে ?
পিতৃপক্ষেই মাতৃ আবাহন করে দিলেন, সমাজ চুপ মেরুদন্ড ভেঙে দিয়েছে বাঙালির। অনাচার ,অনাসৃষ্টি করে চলেছেন মমতা বাংলাতে। অন্য কোন ধর্মের ধর্মীয় অনুষ্ঠানে গিয়ে এই কীর্তি করতে পারতেন ?
মুখ্যমন্ত্রীর সমালোচনা করে বিরোধী দলনেতার ট্যুইট, “বাংলার লজ্জা পিতৃপক্ষে দুর্গাপুজোর উদ্বোধন করে দিলেন মাননীয়া। পিতৃপক্ষে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। মুখ্যমন্ত্রীর সমালোচনা করে বিরোধী দলনেতার ট্যুইট, “বাংলার লজ্জা পিতৃপক্ষে দুর্গাপুজোর দুর্গাপুজোর উদ্বোধন করে দিলেন মাননীয়া। পিতৃপক্ষে পূর্ব পুরুষদের উদ্দেশে তর্পণ করা হয়। প্রেত দোষ মুক্ত করার জন্য উত্তরপুরুষ ব্রতী হন। এখন কোনও শুভ কাজ হয় না। দেবীপক্ষে নবরাত্রি শুরু হলে মায়ের আরাধনা হয়। বাঙালির সবটাই একা শেষ করে দেওয়ার সংকল্প নিয়েছেন।”