পুলিশ গোটা ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে। তৃণমূল গোটা ঘটনাক্রম পরিচালনা করছে’।
কারণ কি দেখুন:
গত রবিবার শান্তিনিকেতনের মোলডাঙা গ্রাম থেকে নিখোঁজ হয়ে যায় ৪ বছরের শিবম ঠাকুর। ৫২ ঘণ্টা পর মঙ্গলবার দুপুরে প্রতিবেশী রুবি বিবির বাড়িতে উদ্ধার হয় তাঁর বস্তাবন্দি দেহ। এর পরই ফেটে পড়ে জনরোষ। ভাঙচুর করে অভিযুক্তের বাড়ি জ্বালিয়ে দেন স্থানীয়রা।
শান্তিনিকেতনে শিশু খুনে অভিযুক্ত যে রুবি বিবি তার দাদা অনুব্রত মণ্ডলের গাড়ির চালক। তাই বিষয়টিকে ধামাচাপা দেওয়ার আপ্রাণ চেষ্টা করছে পুলিশ। গোটা ঘটনার নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে তৃণমূল।
বুধবার দুপুরে নিহত শিবম ঠাকুরের পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে গ্রামবাসীদের একাংশের বিক্ষোভের মুখে পড়েন লকেট। এর পর শান্তিনিকেতন থানার সামনে অবস্থানে বসে বিস্ফোরক দাবি করেন তিনি।
এদিন লকেট বলেন, যে মেয়েটা এই জঘন্য কাজ করেছে তার দাদা কেষ্টর গাড়ির ড্রাইভার। তাই পুলিশ গোটা ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে। তৃণমূল গোটা ঘটনাক্রম পরিচালনা করছে’।
তিনি বলেন, ‘আমি যখন ওখানে গেছিলাম তখন চারজন মাত্র পুলিশকর্মী ছিল। তৃণমূল ওখানে বাইরে থেকে লোক এনে বিক্ষোভ দেখাচ্ছিল। তাদের না আটকে পুলিশ আমাকে পিছিয়ে যেতে বলল। আর এখানে (থানায়) আমাকে আটকানোর জন্য কত পুলিশকর্মী মোতায়েন হয়েছে দেখুন।’