মালদহের গাজোলের একটি স্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণির নাবালিকা ছাত্রীকে ৩ বহিরাগত যুবক গণধর্ষণ করে।
গত শুক্রবার অসুস্থ ছিলেন শিক্ষক। তাই তিনি স্কুলে যেতে পারেননি। শিক্ষক আসবেন না জেনে অধিকাংশ পড়ুয়াই স্কুলে আসেননি। এসেছিল মাত্র ২ জন। সেটাই কাল হল।
স্কুলে মোট পড়ুয়া ৩৭। শিক্ষক মাত্র একজন। সেই শিক্ষকও ওই দিন আসেন নি।
সুযোগ বুঝে স্কুলে ঢোকে ৩ বহিরাগত যুবক। অভিযোগ, তারাই স্কুলে থাকা ২ ছাত্রীর সঙ্গে অভব্য আচরণ শুরু করে। কোনওক্রমে এক ছাত্রী চম্পট দিলেও অপরজন তা পারেনি। অভিযোগ স্কুলেই নাবালিকাকে গণধর্ষণ করা হয়। এদিকে বান্ধবী পালিয়ে গিয়ে নাবালিকার বাড়িতে বিষয়টা জানায়। এরপরই নির্যাতিতার পরিবারের সদস্যরা স্কুলে গিয়ে নাবালিকাকে উদ্ধার করে। ওইদিনই পুলিশে জানানো হয় গোটা ঘটনাটি।
গোটা বাংলায়ই এখন অরক্ষিত জায়গায়। স্কুল চলাকালীন স্কুলের ভিতর কীভাবে এমন ঘটনা ঘটল তা নিয়ে তাজ্জব বাংলার মানুষ। স্কুলেও যদি ছাত্রীর নিরাপত্তা না থাকে, তাহলে নিরাপত্তা কোথায়, উঠছে প্রশ্ন।